রংপুর পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি ২ পাগলাপীরের গ্রাহক সেবার নামে হয়রানির আরেক নাম অনলাইন সেবাকারী অফিসার ডি.জি.এম কামরুজ্জামান। নিয়ম অনুযায়ী সঠিক ভাবে একটি অনলাইনে আবেদন করতে গেলে একজন সাধারণ গ্রাহক কে প্রতি আবেদনে ১০০ টাকার ও বেশি খরচ গুনতে হচ্ছে, তাতেই যদি সমাধান হতো তাহলে তো কোন কথাই ছিল না। রংপুর পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি ২ এর নিয়ম অনুযায়ী ১ থেকে ১১ নম্বর পযন্ত নিয়ম মেনেই গ্রাহক আবেদন করছে কিন্তু তাতে ও লাভ হচ্ছে না। মাঠ পরিদর্শক হিসাবে নিয়োগকৃত ইন্সপেক্টর থাকা সত্যেও বার বার আবেদন বাতিল হওয়ার ঘটনা ঘটছে এ ব্যাপারে রংপুর পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি ২ এর আবেদন পরিদর্শনকারী ইন্সপেক্টর রাশেদুল ইসলাম এর সাথে যোগাযোগ করলে ব্যাপারটি নিশ্চিত করে বলেন যে, আমি মাঠ পর্যায়ে আবেদন দেখতে যাই এবং এটাই আমার কাজ এজন্যই সরকার আমাকে বেতন দেয় । সরজমিনে গিয়ে গ্রাহকের সাথে কথা বলে অফিসের নিয়ম অনুযায়ী গ্রাহকরা ১ থেকে ১১ টি নিয়ম মেনে আবেদন করেছে কি না তা নিশ্চিত করে আমার মন্তব্য টি পেশ করি এবং সব নিয়ম সঠিক আছে কি না সে ব্যাপারে নিশ্চিত করি এবং নিয়ম অনুযায়ী সব সঠিক থাকলে মিটার টি অনুমোদন দেওয়ার জন্য সুপারিশ করি এ পর্যন্তই আমার কাজ এর বাহিরে আমি জানি না আবেদন সঠিক থাকলে। আমার বাতিল করার ক্ষমতা নেই বলে মন্তব্য করেন আরো বলেন, আমার চেয়ে আরো বড় অফিসার আছে তাদের সাথে আপনারা যোগাযোগ করেন। তাহলে আরো সঠিক তথ্য পাবেন বলে মন্তব্য করেন। এ ব্যাপারে রংপুর পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি ২ পাগলাপীর এর অনলাইন সাইট নিয়ন্ত্রণ কারী কর্মকর্তা প্রকৌশলী কামরুজ্জামান তাঁর কাছে এ ব্যাপারে জানতে চাইলে অনলাইন আবেদনের মন্তব্যর জায়গায় তার কোন মন্তব্য নেই কেন মর্মে শতশত আবেদন বাতিল করার হয়েছে এ ব্যাপারে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে সঠিক কোন উত্তর দিতে না পারাটাই যেন তার এক নায়কতন্ত্র ক্ষমতার অপব্যবহার করার সামিল ।

তিনি তার নিয়ম বহির্ভূত কথা বলার চেষ্টা করে যা অফিসের কোথাও কোন কাগজ পত্র লেখা নেই। পরবর্তীতে ডকুমেন্ট সহ আবেদন বাতিল করার কাগজগুলো দেখালে এ ব্যাপারে তার কোন সঠিক জবাব পাওয়া যায়নি এবং বলে আমার ভুল হয়েছে সরি পরবর্তী তে আমার মন্তব্য জায়গায় সঠিক কারন ব্যাখ্যা করব। যাতে করে অনলাইনে গ্রাহক সঠিক ব্যাখ্যা জানতে পারে এবং কোথায় আবেদন এ ভুল আছে তা সঠিক করে সংশোধন করে দিতে পারে তাতে করে সকল গ্রাহক সঠিক সেবা পেতে পারে বলে মন্তব্য করেছেন।